ভ্রমণ মানুষের জ্ঞান ভাণ্ডার বিকশিত করে। পৃথিবীতে এমন অনেক পর্যটনকেন্দ্র আছে যার সৌন্দর্য, মোহনীয় দৃশ্য দেখে অবাক হতেই হবে। ভ্রমণ মনের সব বিষাদ, দুশ্চিন্তা, খারাপ লাগা দূর করে। ভুলিয়ে দেয় আমাদের প্রতিদিনের জগৎ। বিশ্বের সেরা ১০ জায়গার সৌন্দর্যের বিবরণ নিয়ে আমাদের আজকের প্রতিবেদন।
ভিয়েতনামের হা লং শহরের নামে এই উপসাগরের নাম রাখা হয়েছে হা লং বে। ভিয়েতনামি শব্দ ‘হা লং’ অর্থ ‘ভূমিতে নেমে আসা ড্রাগন’। হা লং উপসাগরের আয়তন ১ হাজার ৫৫৩ বর্গ কিলোমিটার। এর সম্পূর্ণ এলাকাজুড়ে প্রায় দুই হাজার পাথরের দ্বীপ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে মাত্র দুটি বড়। ‘তুয়ান চাউ’ হা লং উপসাগরের সবচেয়ে বড় দ্বীপ। এসব দ্বীপের মূল উপাদান হলো চুনাপাথর। ধারণা করা হয়, প্রায় ৫০ কোটি বছর আগে চুনাপাথরগুলোর সৃষ্টি হয়েছিল। উপসাগরে কিছু দূর পরপর গোলকধাঁধার মতো চুনাপাথরের পাহাড়ি দ্বীপগুলো ছড়িয়ে রয়েছে। আর ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে একটি অন্যতম পছন্দের জায়গা এই উপসাগর।
পর্যটকদের জন্য একেক দ্বীপে একেক সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে মালদ্বীপের এই দ্বীপগুলোতে। তাই তো পর্যটকদের কাছেও মালদ্বীপ একটি অন্যরকম আকর্ষণ। মালদ্বীপের হাজারও দ্বীপের মধ্যে বারোস দ্বীপ অন্যতম সুন্দর একটি দ্বীপ। পর্যটকদের সমুদ্রবিলাসের জন্য এবং নিরালায় সময় কাটানোর জন্য এখানে সমস্ত আয়োজনই রয়েছে। তাই প্রায় সারা বছর ধরে মালদ্বীপে পর্যটকদের আাসা যাওয়া চলতেই থাকে।
মূলত হাই ল্যাটিচিউড বা উঁচু অক্ষাংশের দেশগুলোতে প্রায়ই রাতের বেলা আকাশের কিছু অংশে সবুজ রঙ ছড়িয়ে থাকে। সবুজের সঙ্গে মাঝে মাঝে লাল, নীল, গোলাপি রঙেরও দেখা মিলে। আকাশে এই রঙের ছড়াছড়িকেই বলা হয় নর্দান লাইটস । তবে এর মূল নাম হচ্ছে অরোরা (Aurora), বাংলায় ‘সুমেরুজ্যোতি’। আর রাতের আকাশে এই আলোর মেলায় পাওয়া যায় মন ভালো করার উৎকৃষ্ট ওষুধ। তাই আপনিও ঘুরে আসতে পারেন আইসল্যান্ডের রঙের মেলায়।