১৯ মে ২০২৪, রবিবার



হিলিতে আসছেন ভ্রমণ-পিপাসুরা , বাড়ছে কেনাকাটাও

আনোয়ার হোসেন বুলু, হিলি (দিনাজপুর) || ২৯ জানুয়ারী, ২০২৪, ০২:০১ পিএম
হিলিতে আসছেন ভ্রমণ-পিপাসুরা , বাড়ছে কেনাকাটাও


দিনাজপুরের হিলিতে ভ্রমণ-পিপাসুদের ভিড় বাড়ছে। প্রতিদিন বাস, মাইক্রো, প্রাইভেটকার সিএনজি নিয়ে ভ্রমণ-পিপাসুরা আসছেন হিলি সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড।  অনেকে আসছেন শীতের কাপড়, মসলাপাতি কেনাকাটা করতে। স্থানীয়রা বলছেন, প্রতিদিন হিলিতে ভ্রমণ-পিপাসুরা  আসেন। তারা নো-ম্যান্স ল্যান্ড ঘুরে বাজারে কেনাকাটা করে ফিরে যান। আর ভ্রমণ-পিপাসুরা বলছেন, তারা এই শীতের মৌসুমে যখন উত্তরবঙ্গের কোনো স্পর্টে পিকনিকে আসেন, তখন প্রথমেই হিলি হয়েই ঘুরে যান।  

নো-ম্যান্স ল্যান্ডে কথা হয় টাঙ্গাইল থেকে আসা মো. ফিরোজ হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠান থেকে স্বপ্নপুরীতে পিকনিকে গিয়েছিলাম। আমাদের সিদ্ধান্তই ছিল ফেরার পথে হিলি সীমান্ত হয়ে ফিরবো। তাই হিলিতে আসা। নো-ম্যান্স ল্যান্ডে এসে দেখলাম,  দু’দেশের দু’পাশের নামই হিলি। মাঝপথে বাধা শুধু কাটাতারের বেড়া। তারাও বাংলায় কথা বলছেন। আমরাও বাংলায় কথা বলছি। এসে খুব ভালো লাগলো।’

সিরাজগঞ্জ থেকে হিলিতে আসা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মাইক্রো নিয়ে রামসাগরে পিকনিকে গিয়েছিলাম। ভাবলাম হিলিতে একটু কেনাকাটা করবো। তাই এসেছি কেনাকাটা করতে। দামদরে মিললে ও পছন্দ হলে কম্বল কেনার ইচ্ছে আছে। সঙ্গে তো মসলাপাতি আছেই।’ 

স্থানীয় বাসিন্দা মো. রাসেল বলেন, ‘প্রতিদিনই ভ্রমণ-পিপাসুরা আসেন সীমান্তের নো-ম্যান্স ল্যান্ড দেখতে। যাওয়ার সময় বাজারে থেকে কম্বলসহ মসলাপাতি কিনে নিয়ে যান।’

হিলিবাজারের মসলার দোকানদার মো. মোকারম হোসেন ঢাকা বিজনেসকে বলেন, ‘বাইরের মানুষ আসে বলেই একটু বিক্রি হচ্ছে। তারা হিলিতে ঘুরতে এসে বিভিন্ন সওদাপাতি করে নিয়ে যান। বিক্রি মোটামুটি ভালো হচ্ছে।’ 



আরো পড়ুন