বিয়ে একটি সামাজিক বন্ধন। যে বন্ধন প্রায় সারাজীবনের জন্য অটুট থাকে। আর তার জন্য নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া থাকা বড় বিষয়। প্রেমের বিয়ে বর্তমানে খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। একসময় বিয়ের ক্ষেত্রে মেয়েকে দ্বিগুণ বয়সী লোকের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হতো। কালের পরিক্রমায় আধুনিক যুগে সমবয়সী ছেলে-মেয়ের বিয়ের প্রবর্তন দেখা যায়। কিন্তু কতটুকু উপযোগী সমবয়সী বিয়ে? এক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে কি না? সমবয়সীদের মধ্যে বিয়ের ভালো-মন্দ নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন।
একসঙ্গে পড়তে গিয়ে অথবা কাজের ক্ষেত্রে পরিচয় হওয়া, দুজনের মধ্যে ভালো সম্পর্ক এবং শেষ অবধি তা প্রেম আর সংসারে পরিণতি লাভ করা আধুনিক যুগের সাধারণ বিষয়। যেহেতু, দুজনেই দুজনকে আগে থেকে চেনে, তাই মনের মিল থাকে। বোঝাপড়াও থাকে ভালো।
কিছু বিষয় আবার কাল হয়ে দাঁড়ায় সম্পর্কে। বিচ্ছেদেও গড়াতে পারে একটি সম্পর্ক। স্বাভাবিকভাবেই ৪০ বছরের পরে নারীদের যৌনসক্ষমতা কমতে থাকে। কিন্তু পুরুষ তখনো সক্ষম থাকে। পুরুষ সঙ্গীর ইচ্ছা আর নারী সঙ্গীর অনিচ্ছা সম্পর্কে ভাটা সৃষ্টি করে।
আবার, সমবয়সী ছেলের তুলনায় মেয়েদের বোঝার ক্ষমতা প্রাকৃতিকভাবেই একটু বেশি থাকে। আর এই ব্যাপার নিয়ে পরবর্তী সময়ে সৃষ্টি হয় অশান্তি।
অর্থাৎ, সমবয়সী বিয়ের ভালো দিক যেমন আছে, তেমনি খারাপ দিকও আছে। এক্ষেত্রে, ছেলে-মেয়েকে বিয়ের আগে বুঝতে হবে, তারা এসব বিষয় রোধে কতটুকু প্রস্তুত।
ঢাকা বিজনেস/এন/