খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ চলছে।
সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। কেন্দ্রীয়ভাবে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে এই নির্বাচন মনিটরিং করছে নির্বাচন কমিশন।
বরিশাল সিটির মেয়র প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের আবুল খায়ের আবদুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, জাতীয় পার্টির প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, জাকের পার্টির মিজানুর রহমান, স্বতন্ত্র হিসেবে সাবেক মেয়র আহসান হাবিব কামালের ছেলে সাবেক ছাত্রদল নেতা কামরুল আহসান রুপন প্রমুখ।
এ ছাড়াও, ১১৮ জন সাধারণ ও ৪২ জন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী মিলে মোট ১৬৭ জন প্রার্থী ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। সিটি করপোরেশনের ৩০টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮০৯ জন ও পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৮৯ জন।
খুলনা সিটির মেয়র প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক নৌকা প্রতীকে, জাতীয় পার্টির (জাপা) শফিকুল ইসলাম মধু লাঙ্গল প্রতীকে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল হাতপাখা প্রতীকে ও জাকের পার্টির এসএম সাব্বির হোসেন গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী এসএম শফিকুর রহমান মুশফিকও ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন। এদিকে কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন ১৭৭ জন প্রার্থী। দু’জন কাউন্সিলর প্রার্থী বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
এদিকে, খুলনায় ভোটার সংখ্যা ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮৩৩ জন এবং নারী ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৯৬ জন।
কোনো প্রকারের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে দুই সিটিতেই পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োজিত রয়েছেন। পাশাপাশি ইসিও কেন্দ্রীয়ভাবে সিসিটিভির মাধ্যমে নির্বাচন মনিটরিং করছে।
ঢাকা বিজনেস/এইচ