২৬ জুন ২০২৪, বুধবার



চুয়াডাঙ্গায় মধুমাস উপলক্ষে ফল উৎসব

চুয়াডাঙ্গা সংবাদদাতা || ২৯ মে, ২০২৩, ১১:০৫ পিএম
চুয়াডাঙ্গায় মধুমাস উপলক্ষে ফল উৎসব


চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মধুমাস উপলক্ষে ফল উৎসব হয়েছে। সোমবার (২৯ মে) বিকালে চুয়াডাঙ্গা ডিসি সাহিত্য মঞ্চ প্রাঙ্গণে বিভিন্ন স্টলে নানা ফলের পসরা সাজিয়ে উৎসবে মেতেছিল জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও তাদের পরিবার। প্রায় হারিয়ে যাওয়া দেশীয় নানা জাতের ফলের সঙ্গে বর্তমান প্রজন্মের পরিচিতি ঘটানোর জন্যই মূলত এ ফল উৎসবের আয়োজন।

ফল উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন, জেলা প্রশাসক পত্নী মেহনাজ খান বাঁধন, পুলিশ সুপার পত্মী ফরিদা ইয়াসমিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আরাফাত রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) নাজমুল হামিদ রেজা, ডায়মন্ড ওর্য়াল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূঁইয়া।

আরও ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রনি আলম নূর, দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার উপ-পরিচালক ইয়াসিন সোহেল, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাজহারুল ইসলাম, জেলা প্রশাসনের এনডিসি সাদাত হোসেন,সিনিয়র সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ রাসেল, সহকারী কমিশনার নূর পেয়ারা বেগম, নজরুল ইসলাম, শাহিদুল ইসলাম প্রমুখসহ তাদের পরিবারবৃন্দ ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গা জেলা ফল এবং ফসলে সমৃদ্ধ একটি জেলা। আমরা এই মধুমাসে ফল উৎসবের আয়োজন করেছি। আমাদের উদ্দেশ্য এ জেলায় উৎপাদিত ফল সম্পর্কে সারাদেশের মানুষকে জানাতে চাই। আমাদের এই জেলা থেকে সারাদেশেই ফল সরবরাহ হচ্ছে, সেটা আরও বৃদ্ধিপাবে পরিচিতির মাধ্যমে। দেশীয় নানা জাতের ফলের সঙ্গে বর্তমান প্রজন্মকে পরিচিত করতে চাই। আমরা চাই প্রত্যেকে একটি করে ফলের গাছ রোপণ করুক।’

 পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন বলেন, ‘আজকের এই আয়োজনের মাধ্যমে দেশীয় ফল সম্পর্কে আমাদের বর্তমান প্রজন্ম জানতে পারছে। দেশীয় সংস্কৃতি, মধুমাস ও ফলের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে ধারণা পাচ্ছে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের আয়োজন করে এভাবে যদি দেশীয় ফলমূল ও তাদের পুষ্টিগুণ উপস্থাপন করা হয় তাহলে দেশীয় ফলের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্য থাকবে।’

ফল উৎসবে আগত অতিথিদের বিভিন্ন ধরনের দেশীয় ফলমূল ও দেশীয় খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয় এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মিজান/এম



আরো পড়ুন