০২ জুন ২০২৪, রবিবার



হিলিতে কমলো পেঁয়াজের ঝাঁজ, কাঁচা মরিচের ঝাল

আনোয়ার হোসেন বুলু, হিলি (দিনাজপুর) || ১২ অক্টোবর, ২০২৩, ০৩:১০ পিএম
হিলিতে কমলো পেঁয়াজের ঝাঁজ, কাঁচা মরিচের ঝাল


দিনাজপুরের হিলিতে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের দাম। এতে স্বাস্তি ফিরে এসেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাছে। ক্রেতারা বলছেন, গত ৩ ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ১০ টাকা। ৬০ টাকা কেজির পেঁয়াজ বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। আর কাঁচা মরিচের দাম কমেছে কেজিতে ৫০ টাকা। গত সোমবার ( ৯ অক্টোবর) যে কাঁচা মরিচ কিনতে হয়েছে ২০০ টাকা কেজি দরে। আজ সেই কাঁচা মরিচ মিলছে ১৫০ টাকা কেজি দরে। 

এদিকে বিক্রেতারা বলছেন, যখন বাজারে সরবরাহ করে যায়। তখন সবধরনের কাঁচা পণ্যের দামই বেড়ে যায়। আবার সরবরাহ বাড়লে দাম কমে আসে। বর্তমানে সরবরাহ বেড়েছে। তাই দামও কমে এসেছে। 

কাঁচামরিচ কিনতে আসা মধ্যবাসুদেবপুর গ্রামের মো. দুলাল হোসেন বলেন, ‘কাঁচাবাজারের কিছু বুঝি না। ৩ দিন আগে ১০০ গ্রাম কাঁচামরিচ কিনতে হয়েছে ২০ টাকা দিয়ে।  আজ  ১০০ গ্রাম কিনলাম ১৫ টাকা দিয়ে।’

পেঁয়াজ কিনতে আসা মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পেঁয়াজের কেজিতে ১০ টাকা কমেছে। ৩ দিন আগে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৬০ টাকা কেজি দরে কিনতে হয়েছে। আর আজ কিনলাম ৫০ টাকায়।’ 

কাঁচামরিচ বিক্রেতা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমরা যে দামে কিনি । তার চেয়ে কেজিতে ১০ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি। ৩ দিন আগে ১৯০ টাকা কেজি দরে কিনে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি। আর আজ বৃহস্পতিবার ১৪০ টাকা কেজি দরে কিনে ১৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। 

পাইকারি বিক্রেতা মো. সাদ্দাম হোসেন ঢাকা বিজনেসকে বলেন, ‘পেঁয়াজের বাজার নির্ভর করে ভারত থেকে আমদানির ওপর। যখন আমদানি বেশি হয়, তখন দাম কম থাকে। আবার আমদানি কম হলে দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি হয়। ৩ দিন আগে বন্দর থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে কিনে পাইকারি ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি। আর খুচরা বিক্রেতারা প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি করেন ৬০ টাকায়। গতকাল (১১ অক্টোবর) প্রতিকেজি পেঁয়াজ বন্দর থেকে প্রকারভেদে ৪০ থেকে ৪২ টাকা কেজি কিনেছি। আজ বিক্রি করছি ৪৫ টাকায়। আর খুচরা বিক্রেতারা বিক্রি করছেন ৫০ টাকা কেজি দরে।’

ঢাকা বিজনেস/এনই/



আরো পড়ুন