২২ ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবার



কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা আজ

স্টাফ রিপোর্টার || ০৫ আগস্ট, ২০২৩, ০৩:৩৮ এএম
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা আজ


দেশের গুচ্ছভুক্ত ৮টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আজ (৫ আগস্ট) অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্য দিয়ে এই শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি যুদ্ধ শেষ হতে যাচ্ছে।

১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে আজ (শনিবার) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের ৮টি কেন্দ্র ও ৩টি উপকেন্দ্রের অধীনে একযোগে এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

৮টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসন সংখ্যা ৩ হাজার ৫৪৮টি। এ বছর কৃষি গুচ্ছে আবেদন পড়েছে ৮৪ হাজার ৫১টি। এর মধ্যে আবেদন ফি পরিশোধ করেছে ৮১ হাজার ২১৯ জন ভর্তিচ্ছু। সে হিসেবে কৃষি গুচ্ছের এবারের ভর্তি পরীক্ষায় আসন প্রতি লড়বে ২৩ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী।

কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা এসব তথ্য জানান।

ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস আগেই প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রের জন্য আলাদা আলাদা আসন বিন্যাস দেওয়া হয়েছে। কৃষি গুচ্ছের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে এ আসন বিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে।

এ ছাড়া, গত ২৫ জুলাই থেকে ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারছেন শিক্ষার্থীরা।

কৃষি গুচ্ছের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর; শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী; চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম; সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট; খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ।

এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ১১৬টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৭৫টি, রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৯৮টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৩টি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪৫টি, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১টি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০টি এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯০টি আসন রয়েছে।

মোট ১৫০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। ভর্তি পরীক্ষার ১০০ নম্বরের সঙ্গে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ এবং এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ নম্বর যোগ করে ফলাফল প্রস্তুত করে মেধা ও অপেক্ষমাণ তালিকা তৈরি করা হবে।

ঢাকা বিজনেস/এইচ



আরো পড়ুন