২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শনিবার



সন্ত্রাস-মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সনীতি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

ঢাকা বিজনেস ডেস্ক || ১৪ জুলাই, ২০২৪, ০২:৩৭ পিএম
সন্ত্রাস-মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সনীতি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী


 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি ঘোষণা করেছেন বলে উল্লেখ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। তিন বলেন,‘আমরা সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে প্রধানন্ত্রীর সেই নির্দেশনা অনুযায়ী জিরো টলারেন্সনীতি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’ রোববার (১৪  জুলাই) দুপুরে শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থা মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করছে। সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনও সংস্কার করা হয়েছে। মাদকদ্রব্য যে ভয়ানক নেশা, সেটা বোঝানোর জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে শিশুদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানো হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ভুল পথে নেওয়ার লোকের অভাব নেই। সেই ধরনের ঘটনা ঘটছে। কোটা সংস্কারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উসকানিদাতার সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে।’

কামাল বলেন, ‘আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের কারা উসকানি দিয়েছে এবং কারা দায়ী সবগুলো বিষয় তদন্তের পর বলা যাবে। যেহেতু একটি ঘটনা ঘটেছে সেটি তদন্ত হবে। তদন্তের পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব। তদন্তের আগে আমি কিছু বলতে পারছি না।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘যে কেউ সংক্ষুব্ধ হলে মামলা করতে পারে। মামলা তদন্তের পর যদি ম্যারিট না থাকে তবে অটোমেটিক বাতিল হয়ে যেতে পারে। সেখানে ২৪ ঘণ্টা কিংবা ২৪ দিনের কোনো প্রশ্ন আসে না। আর যদি মামলার ম্যারিট থাকে তাহলে তদন্ত শেষে বিচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।’

‘পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে আজও শিক্ষার্থীরা সড়কে নেমেছেন। তারা কেন কথা শুনছেন না?’ এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা (শিক্ষার্থীরা) যা করছে, মনে হয় না বুঝে করছে। সুপ্রিম কোর্ট থেকে একটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আগামী ৮ আগস্ট শুনানি হবে। শুনানিতে তাদেরও (শিক্ষার্থীদের) অংশগ্রহণ করতে বলা হয়েছে। তারা সেগুলো না করে রাস্তা অবরোধ করছে। এগুলো সবকিছু এখন বিচার বিভাগের কাছে। সরকারের হাতে কিছু নেই।’ 



আরো পড়ুন