সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে ‘হ্যালো জুনিয়র’


ঢাকা বিজনেস ডেস্ক , : 18-04-2023

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে ‘হ্যালো জুনিয়র’

ঈদে নতুন জামার শখ থাকে ছোট-বড় সবারই। তবে বাহারি রঙের জামা পরে ঘুরে বেড়ানোর শখটা যেন শিশুদেরই বেশি। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমাদের দেশে অসংখ্য ছেলেমেয়ের মুখে দু’বেলা আহারই জোটে না। তাই ঈদে নতুন জামা যেন তাদের কাছে স্বপ্নের মতোই! এই না পাওয়ার বেদনা ঘোচাতে ‘শেয়ার ইউর হ্যাপিনেস ক্যাম্পেইন’-এর মাধ্যমে বেশ কিছু সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নতুন জামা উপহার দিয়েছে বাচ্চাদের-ই ক্লদিং শপ ‘হ্যালো জুনিয়র’।

এই প্রসঙ্গে ‘হ্যালো জুনিয়র’-এর কর্মকর্তা নাফিজ সাদেকিন বলেন, ‘রমজানের মাহাত্ম্য  কথা বিবেচনা করে আমরা অভিনব ‘শেয়ার ইউর হ্যাপিনেস ক্যাম্পেইন’ শুরু করি। এতে আমাদের ব্র্যান্ডের লক্ষ্য ও দর্শনকে আরও গভীরভাবে গ্রাহকরা উপলব্ধি করতে পারেন। আমরা ১ হাজারের বেশি সুবিধাবঞ্চিত শিশুকে জামা উপহার দিয়েছি বাচ্চাদের মাধ্যমেই। এতে তাদের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া আরও গভীর হয়েছে। ভবিষ্যতে আমরা আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক কার্যক্রম আরও জোরদার করব।”

এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মাসজুড়ে হওয়া এই বিশেষ ক্যাম্পেইনে শুধু শিশুদের জামা-ই দেওয়া হয়নি, একইসঙ্গে একদিন বসে ইফতারের আনন্দও ভাগাভাগি করেছে ‘হ্যালো জুনিয়র’।  রাজধানীর বাটারফ্লাই স্কুল ফর ডিপ্রাইভড চিলড্রেন-এ ‘শেয়ার ইউর হ্যাপিনেস ক্যাম্পেইন’-এর ইফতার আয়োজনটি সম্পন্ন হয়েছে।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে বেশ বড় পরিসরে ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করলেও ‘হ্যালো জুনিয়র’-এর যাত্রাটা ছিল খুবই সাদামাটা। স্বল্প পুঁজি নিয়ে কোভিড-১৯ মহামারীতে অনলাইন শপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে ‘হ্যালো জুনিয়র’। তখন প্রতিষ্ঠানটি শুধু বাচ্চাদের মাস্ক বিক্রি করতো। তবে গ্রাহকের ভালো সাড়া পাওয়ায় ব্যবসায়ের পরিধি বাড়াতে থাকে কোম্পানিটি। আড়াই বছরের পরিক্রমায় এখন ০ থেকে ১১ বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীসহ সব রকমের প্রোডাক্টই বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমানে ধানমন্ডিতে একটি শো রুম রয়েছে। 

ঢাকা বিজনেস/এন/ 


উপদেষ্টা সম্পাদক: সামছুল আলম
সম্পাদক:  উদয় হাকিম
প্রকাশক: লোকমান হোসেন আকাশ



কার্যালয়: বসতি অ্যারিস্টোক্র্যাটস (লেভেল-৩), প্লট- ০৬,
ব্লক- এস ডব্লিউ (এইচ), গুলশান এভিনিউ, গুলশান-১, ঢাকা।
মোবাইল: ০১৩২৯৬৮১৬২৫,
ইমেইল: dhakabusines@gmail.com